অন্ধ ব্যক্তিত্ব
বর্তমান যুগের ছেলে মেয়েরা যে সমাজ তৈরী করছে এতে জ্ঞানহীনতাই বেশি ভুমিকা পাচ্ছে।
যখন কোন একটা জিনিস দেখার পর সেই জিনিসে আপনার কোন রকমের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা অর্জনের আগ্রহ থাকে না। তখন আপনি মনের দিক দিয়ে অন্ধ হয়ে যান। যেমন ধরুন, আপনি একটি মানুষকে দুই হাতেই এক সাথে লিখতে দেখেছেন তবে আপনি একটুও আবাক হন নি। আবার রিমোটের মাধ্যমে খেলনা প্লেন উড়ানো যাচ্ছে আপনি সেটা দেখেও অবাক হন নি। কারন এগুলা আপনি অর্থ ছাড়া পরিশ্রম ছাড়া খুব সহজেই দেখে ফেলেছেন। ফ্রিতে কোন কিছু পাওয়া গেলে সেই জিনিসের অর্থ আমরা খুজিনা। আর এটাই আমাদের বড় সমস্যা।
এই পহেলা বৈশাখে দেখলাম কিছু মানুষ প্লাষ্টার করা শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কবরের উপর উঠে ছবি তুলছে। তারা সাময়িক আনন্দ নিয়ে এতটাই ব্যস্ত হয়ে পরেছে যে তারা কিসের উপর উঠেছে লেখা দেখারও সময় নেই তাদের কাছে। চোখের সামনে এত দিবস এত প্রযুক্তি এত প্রেম ভালোবাসা আরো কত কি এগুলো মানুষকে বিবেক বুদ্ধিহীন করে দিচ্ছে।
কিছু ছেলেদের দেখুন রাস্তা দিয়ে কোন মেয়ে হেটে গেলে হা করে চেয়ে থাকে বাজে মন্তব্য করে। তুচ্ছ বিষয় নিয়ে মানুষের সাথে মারামারি করে। কত ধরনের মাদক দ্রব্যের সাহায্যে নিজেদের অচেতন বানিয়ে রাখে। বাবা মার সাথে কুত্তার মত ব্যবহার করে। গার্ল ফ্রেন্ডের জন্য হাত কাটে আবার মরেও যেতে চায়। তবে এত কিছুর পরেও যখন শুক্রবার আসে এরা হঠাৎ আল্লাহ ভক্ত হয়ে যায়। মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়ে। আরে ভাই মরা গাছে জল ঢালিলে সেই গাছ কি বাচে! আসলে মসজিদে গিয়ে জুম্মার নামাজ পড়াটাও ওদের একটা প্রতিদিনের আড্ডা অথবা একটা বিশেষ দিন হিসাবে পালন করার একটি বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। এটাকে খোদার ইবাদাত করা বলে না।
আবার কিছু মেয়েদের দেখুন নিজেদের ভালো পরিচয় দেয়ার জন্য বোর্কা পরে, হিজাপ পরে, আবার নামাজ রোজা করে। সবকিছুই ভালো মানলাম। কিন্তু বাসি খাবার ঢেকে রাখলে কোন লাভ আছে? এরা প্রেমের নামে কামের ফাদে পরে বয় ফ্রেন্ড বা অন্য জনদের সাথে পরকিয়ার মাধ্যমে গোপনে লিটনের ফ্লাটে যাচ্ছে, সোসিয়াল মিডিয়ার মাধম্যে এদের সেকেন্ডারি ভিডিও ভাইরাল হচ্ছে। উচিত কথা শুনতে খুব তেতো লাগে। আরে ভাই তোর যদি এতই চুলকানি তাহলে নিজেকে এত সলিট প্রমান করার কি দরকার? সৃষ্টিকর্তা মানুষকে তার নিজ জ্ঞানে চলার যথেষ্ট ইচ্ছাশক্তি দিয়েছেন। সব ব্যপারে নিজেকে সস্তা করা কোন কিছুর অর্থ না খোজা এগুলো হচ্ছে বিকৃত মস্তিষ্কের মানুষের কাজ।
এইসব কিছু দিক দিয়ে মানুষের বিবেক আসলেই অন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
এই পোষ্টে কেউ কষ্ট পেয়ে থাকলে অথবা ভুল কিছু দেখলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। এবং তা কমেন্টে জানাবেন।
সবাইকে ধন্যবাদ।
আমাকে ফেসবুকে পেতে এখানে ক্লিক করুন।
যখন কোন একটা জিনিস দেখার পর সেই জিনিসে আপনার কোন রকমের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা অর্জনের আগ্রহ থাকে না। তখন আপনি মনের দিক দিয়ে অন্ধ হয়ে যান। যেমন ধরুন, আপনি একটি মানুষকে দুই হাতেই এক সাথে লিখতে দেখেছেন তবে আপনি একটুও আবাক হন নি। আবার রিমোটের মাধ্যমে খেলনা প্লেন উড়ানো যাচ্ছে আপনি সেটা দেখেও অবাক হন নি। কারন এগুলা আপনি অর্থ ছাড়া পরিশ্রম ছাড়া খুব সহজেই দেখে ফেলেছেন। ফ্রিতে কোন কিছু পাওয়া গেলে সেই জিনিসের অর্থ আমরা খুজিনা। আর এটাই আমাদের বড় সমস্যা।
এই পহেলা বৈশাখে দেখলাম কিছু মানুষ প্লাষ্টার করা শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কবরের উপর উঠে ছবি তুলছে। তারা সাময়িক আনন্দ নিয়ে এতটাই ব্যস্ত হয়ে পরেছে যে তারা কিসের উপর উঠেছে লেখা দেখারও সময় নেই তাদের কাছে। চোখের সামনে এত দিবস এত প্রযুক্তি এত প্রেম ভালোবাসা আরো কত কি এগুলো মানুষকে বিবেক বুদ্ধিহীন করে দিচ্ছে।
কিছু ছেলেদের দেখুন রাস্তা দিয়ে কোন মেয়ে হেটে গেলে হা করে চেয়ে থাকে বাজে মন্তব্য করে। তুচ্ছ বিষয় নিয়ে মানুষের সাথে মারামারি করে। কত ধরনের মাদক দ্রব্যের সাহায্যে নিজেদের অচেতন বানিয়ে রাখে। বাবা মার সাথে কুত্তার মত ব্যবহার করে। গার্ল ফ্রেন্ডের জন্য হাত কাটে আবার মরেও যেতে চায়। তবে এত কিছুর পরেও যখন শুক্রবার আসে এরা হঠাৎ আল্লাহ ভক্ত হয়ে যায়। মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়ে। আরে ভাই মরা গাছে জল ঢালিলে সেই গাছ কি বাচে! আসলে মসজিদে গিয়ে জুম্মার নামাজ পড়াটাও ওদের একটা প্রতিদিনের আড্ডা অথবা একটা বিশেষ দিন হিসাবে পালন করার একটি বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। এটাকে খোদার ইবাদাত করা বলে না।
আবার কিছু মেয়েদের দেখুন নিজেদের ভালো পরিচয় দেয়ার জন্য বোর্কা পরে, হিজাপ পরে, আবার নামাজ রোজা করে। সবকিছুই ভালো মানলাম। কিন্তু বাসি খাবার ঢেকে রাখলে কোন লাভ আছে? এরা প্রেমের নামে কামের ফাদে পরে বয় ফ্রেন্ড বা অন্য জনদের সাথে পরকিয়ার মাধ্যমে গোপনে লিটনের ফ্লাটে যাচ্ছে, সোসিয়াল মিডিয়ার মাধম্যে এদের সেকেন্ডারি ভিডিও ভাইরাল হচ্ছে। উচিত কথা শুনতে খুব তেতো লাগে। আরে ভাই তোর যদি এতই চুলকানি তাহলে নিজেকে এত সলিট প্রমান করার কি দরকার? সৃষ্টিকর্তা মানুষকে তার নিজ জ্ঞানে চলার যথেষ্ট ইচ্ছাশক্তি দিয়েছেন। সব ব্যপারে নিজেকে সস্তা করা কোন কিছুর অর্থ না খোজা এগুলো হচ্ছে বিকৃত মস্তিষ্কের মানুষের কাজ।
এইসব কিছু দিক দিয়ে মানুষের বিবেক আসলেই অন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
এই পোষ্টে কেউ কষ্ট পেয়ে থাকলে অথবা ভুল কিছু দেখলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। এবং তা কমেন্টে জানাবেন।
সবাইকে ধন্যবাদ।
আমাকে ফেসবুকে পেতে এখানে ক্লিক করুন।


No comments