চলমান অনুমান
অনেক ব্যক্তি আছেন যারা অনেক রকমের পাপ কাজ করে বেড়াচ্ছে। তাদের ও হয়তো বিবেক বুদ্ধি রয়েছে কিন্তু তা কখনো কাজে লাগাচ্ছে না। বেহুশের মত তারা জীবন যাবন করছে। সত্য কথা বলতে অর্থের পিছনে যারা দৌড়ায় তারা কখনো তাদের কাজের মধ্যে পাপ খুজে পায় না। অনেকেই হয়তো চিন্তা করে যে যাকে ঠকিয়ে নিজের পকেট ভরাটাই আসলে এই পৃথিবীর মানুষের উদ্দেশ্য। তবে আমরা কখনো কখনো কোন না কোন নেশায় পরে ভুলেই যাই যে একজন আছেন যিনি এই সমস্ত কিছুর সৃষ্টিকর্তা। যার ক্ষমতায় বিশ্ব ভ্রহ্মান্ড ও জড়জগৎ পরিচালিত হচ্ছে।
এখন আপনি চাইলে প্রশ্ন করতে পারেন। এই পৃথিবী কেউ সৃষ্টি করেছেন অথবা আমাদের সবার সৃষ্টি কর্তা রয়েছে সেটা আমরা বুঝবো কিভাবে?
যদি গায়ের জোরে এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া যায় তাহলে যা দাঁড়ায় তা হলঃ মানুষের বোঝা, না বোঝার উপর আল্লাহ/ভগমাবান/ঈশ্বরের অস্তিত্ব নির্ভর করেনা।
তবে সঠিক অনুমানে বলা যায় যে- আমরা যে কাপড় চোপড় ব্যবহার করছি, আসবাব পত্র ব্যবহার করছি সেগুলি নিশ্চয় কেউ না কেউ বানিয়েছে। অতএব আমরা কখনোই বলতে পারিনা যে এগুলির নির্মাতা কেউ নেই। আমরা নিউইয়র্ক বা আফ্রিকা কোনদিন না দেখলেও তা আছে বলে সহজেই স্বীকার করে নেই।
আমরা প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতিকে না দেখলেও না যোগাযোগ রাখলেও তারা যে আছেন তা স্বীকার করে নেই। এই যদি সত্য হয় তবে বিশ্বস্রষ্টা পরমেশ্বর যে কেউ আছেন কথাটি কেন সত্য হবে না???
এখন আপনি চাইলে প্রশ্ন করতে পারেন যে আমরা তো কখনো সৃষ্টিকর্তার ছবি অথবা বাস্তবেও দেখি নাই তবে অনুমানে বিশ্বাসী হই কিভাবে????
আপনি আপনার চক্ষু দিয়ে দুরের জিনিস কাছে না গিয়ে ভালো ভাবে দেখতে পারেন না। আবার আলোর সাহায্য ছাড়া অন্ধকারের কোন জিনিসও আপনার চক্ষু দেখতে পায় না। সেই চক্ষুকেও আপনি দেখতে পাচ্ছেন না আয়নার সাহয্য ছাড়া। আবার কোন জিনিস দেখেও আপনি প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন না, যদি তা দেখার মতো মনোযোগ আপনার না থাকে। আপনি চোখে দেখে অন্তরালের জিনিসও প্রত্যক্ষ করতে পারেন না। অর্থাৎ মনের সাহায্য নিতে হচ্ছে। আপনার দর্শন ক্ষমতা কতো তুচ্ছ আর নগন্য একটি বার চিন্তা করুন। এরুপ ক্ষুদ্র অপূর্ণ জড় চক্ষুতে পূর্ন ও অসীম সৃষ্টিকর্তাকে প্রত্যক্ষ ভাবে দেখার আশা করছেন কিভাবে?
এখন আপনি প্রশ্ন করতে পারেন তাহলে সৃষ্টিকর্তাকে দেখার উপায় কি???
হ্যা আছে উপায় আছে। মানুষের স্বভাব চরিত্রের কিছু বৈশিষ্ট্য আছে যেমন- হিংসার বদলে প্রতিহিংসা, নিন্দা, লোভ, কটু কথা ইত্যাদি খারাপ দিক গুলা বাদ দিয়ে নিজের মনে ভক্তি, শ্রদ্ধা ও জ্ঞান অর্জনে প্রথমে ভক্তি চক্ষু লাভ করুন। সৃষ্টিকর্তার ভক্ত হোন। তারপর ভক্তি চক্ষুর সাহায্যে পরম ঈশ্বর/ আল্লাহতালা/ ভগবানের দর্শন পাবেন।
এই পোষ্টে অযুক্তিক কোন বিষয় পেলে তা দয়া করে কমেন্টে জানাবেন।
সবাইকে ধন্যবাদ।
আমাকে ফেসবুকে পেতে এখানে ক্লিক করুন।
এখন আপনি চাইলে প্রশ্ন করতে পারেন। এই পৃথিবী কেউ সৃষ্টি করেছেন অথবা আমাদের সবার সৃষ্টি কর্তা রয়েছে সেটা আমরা বুঝবো কিভাবে?
যদি গায়ের জোরে এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া যায় তাহলে যা দাঁড়ায় তা হলঃ মানুষের বোঝা, না বোঝার উপর আল্লাহ/ভগমাবান/ঈশ্বরের অস্তিত্ব নির্ভর করেনা।
তবে সঠিক অনুমানে বলা যায় যে- আমরা যে কাপড় চোপড় ব্যবহার করছি, আসবাব পত্র ব্যবহার করছি সেগুলি নিশ্চয় কেউ না কেউ বানিয়েছে। অতএব আমরা কখনোই বলতে পারিনা যে এগুলির নির্মাতা কেউ নেই। আমরা নিউইয়র্ক বা আফ্রিকা কোনদিন না দেখলেও তা আছে বলে সহজেই স্বীকার করে নেই।
আমরা প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতিকে না দেখলেও না যোগাযোগ রাখলেও তারা যে আছেন তা স্বীকার করে নেই। এই যদি সত্য হয় তবে বিশ্বস্রষ্টা পরমেশ্বর যে কেউ আছেন কথাটি কেন সত্য হবে না???
এখন আপনি চাইলে প্রশ্ন করতে পারেন যে আমরা তো কখনো সৃষ্টিকর্তার ছবি অথবা বাস্তবেও দেখি নাই তবে অনুমানে বিশ্বাসী হই কিভাবে????
আপনি আপনার চক্ষু দিয়ে দুরের জিনিস কাছে না গিয়ে ভালো ভাবে দেখতে পারেন না। আবার আলোর সাহায্য ছাড়া অন্ধকারের কোন জিনিসও আপনার চক্ষু দেখতে পায় না। সেই চক্ষুকেও আপনি দেখতে পাচ্ছেন না আয়নার সাহয্য ছাড়া। আবার কোন জিনিস দেখেও আপনি প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন না, যদি তা দেখার মতো মনোযোগ আপনার না থাকে। আপনি চোখে দেখে অন্তরালের জিনিসও প্রত্যক্ষ করতে পারেন না। অর্থাৎ মনের সাহায্য নিতে হচ্ছে। আপনার দর্শন ক্ষমতা কতো তুচ্ছ আর নগন্য একটি বার চিন্তা করুন। এরুপ ক্ষুদ্র অপূর্ণ জড় চক্ষুতে পূর্ন ও অসীম সৃষ্টিকর্তাকে প্রত্যক্ষ ভাবে দেখার আশা করছেন কিভাবে?
এখন আপনি প্রশ্ন করতে পারেন তাহলে সৃষ্টিকর্তাকে দেখার উপায় কি???
হ্যা আছে উপায় আছে। মানুষের স্বভাব চরিত্রের কিছু বৈশিষ্ট্য আছে যেমন- হিংসার বদলে প্রতিহিংসা, নিন্দা, লোভ, কটু কথা ইত্যাদি খারাপ দিক গুলা বাদ দিয়ে নিজের মনে ভক্তি, শ্রদ্ধা ও জ্ঞান অর্জনে প্রথমে ভক্তি চক্ষু লাভ করুন। সৃষ্টিকর্তার ভক্ত হোন। তারপর ভক্তি চক্ষুর সাহায্যে পরম ঈশ্বর/ আল্লাহতালা/ ভগবানের দর্শন পাবেন।
এই পোষ্টে অযুক্তিক কোন বিষয় পেলে তা দয়া করে কমেন্টে জানাবেন।
সবাইকে ধন্যবাদ।
আমাকে ফেসবুকে পেতে এখানে ক্লিক করুন।


No comments